তিনি এ ঘটনায় জড়িত অপরাধীদের দ্রুত গ্রেফতারে গোয়েন্দা নজরদারি, ব্লক রেইড ও অভিযান পরিচালনার নির্দেশনা দেন।
এদিকে ক্যাম্পে একের পর এক হত্যাকাণ্ডে শঙ্কিত স্থানীয়রা। তাই স্থানীয় জনপ্রতিনিধিদের দাবি, দ্রুত ক্যাম্পের অপরাধ নিয়ন্ত্রণে যৌথ বাহিনীর অভিযান চালানোর।
উখিয়ার হলদিয়াপালং ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান ইমরুল কায়েস চৌধুরী বলেন, ক্যাম্পে সন্ত্রাসী বাহিনীগুলো দিন দিন নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাচ্ছে। এই বাহিনীগুলোকে এখনি নিয়ন্ত্রণ করা না গেলে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি আরও অবনতি হবে। আমাদের জোর দাবি থাকবে, রোহিঙ্গা ক্যাম্পে সন্ত্রাসী বাহিনীগুলোকে দমনে একটি যৌথ অভিযান চালাতে। যেখানে এপিবিএন, পুলিশ, র্যাব, বিজিবি; প্রয়োজনে সেনা বাহিনী সহ যৌথ অভিযান চালিয়ে সন্ত্রাসীদের দমন করতে হবে। আর তাদের হাতে থাকা ভারী অস্ত্রগুলো যাতে উদ্ধার করা হয়।
কক্সবাজারের উখিয়ার ও টেকনাফের ৩২টি আশ্রয়শিবিরে বসবাস করছে ১১ লাখের বেশি রোহিঙ্গা। যাদের নিরাপত্তার দায়িত্বে রয়েছে এপিবিএনের ৩টি ব্যাটালিয়ন।