মালানের সঙ্গী ক্রিস ওকসকে প্যাভিলিয়নে পাঠিয়েছেন তাইজুল ইসলাম। তার অষ্টম ওভারের পঞ্চম বলে তামিমকে ক্যাচ দিয়েছেন ইংলিশ বোলিং অলরাউন্ডার। ১১ বলে তিনি করেন ৭ রান। মালানকে এখন সঙ্গ দিচ্ছেন আদিল রশিদ।
রান তাড়া করতে নেমে দলীয় ৪ রানেই ধাক্কা খায় ইংল্যান্ড। ৪ রান করে আউট হন ইংলিশ ওপেনার জেসন রয়। প্রথম ওভারে অধিনায়ক তামিম বল তুলে দেন সাকিবের হাতে। আস্থার প্রতিদানও দেন এ অলরাউন্ডার। এরপরে দলীয় ৩৫ রানে ফিল সল্টকে বোল্ড করেন তাইজুল।
১২.২ ওভারে জেমস ভিন্সকে ফেরান তাইজুল। ৪৫ রানেই ৩ উইকেট হারিয়ে চাপে পড়েন অতিথিরা। তখন ইংলিশ অধিনায়ক জস বাটলার এসে ডেভিড মালানের সঙ্গে জুটি গড়ার চেষ্টা করেন। কিন্তু সে যাত্রায়ও ব্যর্থ হয় ইংল্যান্ড। দলীয় ৬৫ রানে বাটলারকে আউট করেন তাসকিন। সে সময়ে ম্যাচের কিছুটা নিয়ন্ত্রণ বাংলাদেশের হাতে চলে আসে।
তবে অপ্রতিরোধ্য ব্যাটিং ইনিংস গড়ে তোলেন মালান। শুরুতে সল্টকে নিয়ে গড়েন ৩১ রানের জুটি। পরে অধিনায়ক জস বাটলারের সঙ্গে ২০ রানের, উইল জ্যাকসকে নিয়ে আরও ৩৮ রানের জুটি গড়েন তিনি।
এর আগে টস জিতে ব্যাট করতে নেমে ২০৯ রান করে বাংলাদেশ। ওপেনার তামিম করেন ২৩ রান। টাইগারদের হয়ে সর্বোচ্চ ৫৮ রান করেন নাজমুল হোসেন শান্ত। তার ৮২ বলের ইনিংসে ছিল ৬টি চারের মার। বাকিদের মধ্যে দশের ঘর স্পর্শ করেন মাত্র চারজন। মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ ৩১, মুশফিকুর রহিম ১৬, তাসকিন আহমেদ ১৪ ও তাইজুল ইসলাম ১০ রান করেন। ইংল্যান্ডের হয়ে ২টি করে উইকেট নেন জফরা আর্চার, মার্ক উড, মঈন আলি ও আদিল রশিদ। একটি করে উইকেট পান ক্রিস ওকস ও উইল জ্যাকস।