আদিত্য এল-১ মিশনটি পরিচালনা করবে ইসরো। সবমিলিয়ে এই মিশনে ভারত ৭টি পে-লোড বা রিসার্চ প্রোব পাঠাচ্ছে। যার মধ্যে ভিইএলসি প্রধান গবেষণা ইউনিট। এই মিশন ধারাবাহিকভাবে সূর্যকে পর্যবেক্ষণ করবে।
ভিইএলসি ছাড়াও ইসরো এবং অন্যান্য গবেষণা প্রতিষ্ঠান আরও ছয়টি গবেষণা প্রোব তৈরি করেছে। এসব প্রোব মূলত সূর্যকে বিভিন্ন দৃষ্টিকোন থেকে পর্যবেক্ষণের জন্য ব্যবহার করা হবে। এ বিষয়ে এস. সোমানাথ বলেছেন, ‘পৃথিবী এবং এর আশপাশে সূর্যের প্রভাব বোঝা এখন খুব গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে এবং আদিত্য-এল১ এ বিষয়ে আলোকপাত করার লক্ষ্যেই পাঠানো হবে।’
ভিইএলসির কাজ কী এ বিষয়ে আলোকপাত করেছেন, ভিইএলসি প্রজেক্টের প্রধান ইনভেস্টিগেটর রাঘবেন্দ্র প্রাসাদ। তিনি বলেছেন, ‘মহাকাশে থাকা অন্য কোনো সোলার করোনাগ্রাফের সোলার ডিস্কের কাছাকাছি গিয়ে সোলার করোনার ছবি তোলার ক্ষমতা ততটা নেই, যতটা রয়েছে ভিইএলসির।’
তিনি জানান, ভিইএলসি সূর্যের খুব কাছাকাছি পৌঁছাতে পারবে এবং একই সময়ে খুব উচ্চ রেজোলিউশনে সেকেন্ডে একাধিকবার সূর্যের করোনার ছবি তুলতে পারবে।