হাজতে যাওয়ার আগে স্প্যানিশ সংবাদ মাধ্যম টিভি-৩ কে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে আলভেস তিনটি ভিন্ন কথা বলছেন। প্রথমত তিনি বলেছেন, যৌন হয়রানির অভিযোগ আনা নারীকে তিনি চেনেন না। এরপর তিনি আবার বলেছেন, ওই নারীকে নাইটক্লাবে দেখেছিলেন। কিন্তু সে সময়ে তার সঙ্গে কিছুই ঘটেনি। তৃতীয়বার তিনি বলেছেন, ওই নারীই নিজে থেকে এসে আলভেসের ওপরে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।আলভেসের এমন কথা শুনে যেকেউই বিব্রত হওয়ারই কথা। তার কথা শুনে জজ তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেয়। এদিকে আলভেসের ঘটনাটি নিয়ে তদন্তও শুরু করেছে পুলিশ। এরই মধ্যে ঘটনাস্থল থেকে নমুনা সংগ্রহ করেছে এবং সিসি ক্যামেরা ফুটেজ পরীক্ষা করেছে তারা।
এদিকে তদন্ত সূত্র ও স্পেনের কয়েকটি দৈনিকের বরাত দিয়ে মার্কা বলেছে, জজ এবং কাতালান পুলিশকে ওই নারী জানিয়েছেন, নাইট ক্লাবের ভিআইপি এলাকার একটি বাথরুমে দানি আলভেস তাকে আটকে রেখে ধর্ষণ করে। এরপরে ঘটনাটি জানাজানি হলে আলভেস তাকে টাকা দিয়ে মুখ বন্ধ করার চেষ্টাও করে। কিন্তু ওই নারী সেটি না নিয়ে বিচারের মুখোমুখি হয়।