এক ক্রেতা বলেন, খোলা চিনি নাই তবে প্যাকেট চিনি আছে। গত সপ্তাহে চিনি পায়নি তবে এই সপ্তাহে পেয়েছি তাও প্যাকেট। সেই সঙ্গে দাম বাড়তি।
এক বিক্রেতা বলেন, আমার চিনির বস্তা কেনা পড়েছে ৫ হাজার ৪০০ টাকা। সেই হিসেবে কেজি পড়ে ১০৮ টাকা।
বাজারে চিনি আসতে আরও দুই একদিন সময় লাগবে বলে জানালেন কোম্পানির আশ্বাস পাওয়া ডিলাররা। আবার কোথাও পেলেও দাম পড়ছে অনেক বেশি।আরেক বিক্রেতা বলেন, আমরা এখনও প্যাকেট চিনি পাইনি। আগামীকালের মধ্যে পেয়ে যাব।
তবে, কয়েক দিন ধরে চাহিদা-যোগানের ঘাটতিতে থাকা ডিলাররা জানালেন, দাম বাড়ানোর সঙ্গে সঙ্গে কেটে গেছে বোতলজাত সয়াবিন তেলের সরবরাহ সংকট। যদিও বেশি দামে বিক্রি হচ্ছে খোলা সয়াবিন।
তেল বিক্রেতা বলেন, অনেক কোম্পানির সরবরাহ বন্ধ ছিল। দাম বৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে সরবরাহ কেটে গেছে। খোলা সয়াবিন এখনও ১৭৫ টাকা লিটার চলছে।
এদিকে, এ সপ্তাহে এসে মানভেদে সব ধরনের চালের দাম বেড়েছে কেজিতে আরও ২ থেকে ৪ টাকা। অযৌক্তিক দাম বাড়ার জন্য করপোরেট প্রতিষ্ঠান ও মিলারদের দায়ী করছেন খুচরা ব্যবসায়ীরা।