মিশরে বিভিন্ন শহরে পোশাক শিল্প কারখানায় কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ডলারের বিপরীতে পাউন্ডের দরপতন হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন পোশাক শিল্পে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকসহ স্থানীয় ছোট-খাট ব্যবসায় জড়িত প্রবাসী বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা।
আশরা রমদান শহরে পোশাক শিল্প কারখানায় কর্মরত জহিরুল ইসলাম বলেন, গত ১২ বছর ধরে মিশরে কাজ করছি। কিছুদিন আগেও মিশরের স্থানীয় শ্রমিক ও আমাদের বেতনের খুব একটা পার্থক্য ছিল না। ফলে কারখানার মালিকরা বিদেশি শ্রমিক দিয়েই কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন।
তিনি বলেন, ডলারের দাম আকাশ চুম্বি হারে বেড়ে যাওয়ার ফলে একজন বিদেশি শ্রমিকের বেতন দিয়ে তিনজন মিশরীয় শ্রমিক রাখতে পারে কারখানার মালিকরা। তাছাড়াও একজন বিদেশি শ্রমিকের ওয়ার্ক পারমিটের জন্য গুনতে হয় বছরে বাড়তি ১ থেকে দেড় হাজার ইউএস ডলার, সঙ্গে আবাসন ও দুপুরের খাবার। কিন্তু মিশরীয় শ্রমিকদের বেলায় তার প্রয়োজন হয় না।
মিশরে বিভিন্ন শহরে পোশাক শিল্প কারখানায় কর্মরত প্রবাসী বাংলাদেশিদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ডলারের বিপরীতে পাউন্ডের দরপতন হওয়ায় বিপাকে পড়েছেন পোশাক শিল্পে কর্মরত বাংলাদেশি শ্রমিকসহ স্থানীয় ছোট-খাট ব্যবসায় জড়িত প্রবাসী বাংলাদেশি ব্যবসায়ীরা।
আশরা রমদান শহরে পোশাক শিল্প কারখানায় কর্মরত জহিরুল ইসলাম বলেন, গত ১২ বছর ধরে মিশরে কাজ করছি। কিছুদিন আগেও মিশরের স্থানীয় শ্রমিক ও আমাদের বেতনের খুব একটা পার্থক্য ছিল না। ফলে কারখানার মালিকরা বিদেশি শ্রমিক দিয়েই কাজ করতে স্বাচ্ছন্দ্য বোধ করতেন।
তিনি বলেন, ডলারের দাম আকাশ চুম্বি হারে বেড়ে যাওয়ার ফলে একজন বিদেশি শ্রমিকের বেতন দিয়ে তিনজন মিশরীয় শ্রমিক রাখতে পারে কারখানার মালিকরা। তাছাড়াও একজন বিদেশি শ্রমিকের ওয়ার্ক পারমিটের জন্য গুনতে হয় বছরে বাড়তি ১ থেকে দেড় হাজার ইউএস ডলার, সঙ্গে আবাসন ও দুপুরের খাবার। কিন্তু মিশরীয় শ্রমিকদের বেলায় তার প্রয়োজন হয় না।